রবিবার, ২৯ জুলাই, ২০১২

যে কোন মোবাইলের ইন্টারনেট সেটিংস দিন নিজেই-

আমরা যারা মোবাইলে ইন্টারনেট ব্যবহার করি তাদের সচরাচর চার্জের বিনিময়ে নিজেদের অপারেটরের কাছ থেকে কনফিগারেশন নিতে হয়। মোবাইলে ফ্রি ইন্টারনেট কনফিগারেশন করুন নিজে নিজই। কিভাবে? নীচের লিঙ্কে প্রবেশ করুন -
http://tweakker.com/wizard/step1
এর পর এখান থেকে প্রথমে আপনি আপনার মোবাইলের ব্রাণ্ড সিলেক্ট করুন ও পাশের >> চিহ্নে ক্লিক করুন।
এরপর আপনি এখান থেকে আপনার মোবাইলের মডেল সিলেক্ট করুন ও >> চিহ্নে ক্লিক করুন
এবার আপনি এখান থেকে আপনার মোবাইল নং টি প্রবেশ করার জন্য প্রথমে কান্ট্রি সিলেক্ট করবেন করার পর দেখবেন কোড 880 সেখানে ডিসপ্লে হবে আপনি শুধু বাকি নং গুলো প্রবেশ করাবেন যেমন 1722683715 এবং >> চিহ্নে ক্লিক করুন।
এখন আপনি মোবাইল প্রোভাইডার সিলেক্ট করবেন এবং >> চিহ্নে ক্লিক করবেন।
এবার কনফার্মেশন কোড গুলো প্রবেশ করিয়ে, একসেপ্ট বক্সে টিক চিহ্ন দিয়ে Get settings এ ক্লিক করুন,
 আপনার কাজ শেষ এবার আপনার মোবাইলে সেটিংস আসলে 1234 দিয়ে সেভ করুন এবং উপভোগ করুন। এভাবে যে কোন মোবাইলে সেটিংস নিতে করতে পারবেন।

ক্যামেরাযুক্ত যেকোন মোবাইলের মাধ্যমে রিমোট (TV/VC/AC) যথাযত আছে কিনা তা পরীহ্মা করুন নিজেই-

 মোবাইল দিয়ে রিমোট ঠিক আছে কি না তা জানা যাবে । হয়ত শুনে অবাক লাগছে যে, এটা কিভাবে সম্ভব , কিন্তু এটি সত্য । আপনার বাসায়, অফিসে এবং অন্যান্যযায়গায় TV,VC ও অন্যান্য যন্ত্রের রিমোট কন্ট্রোল বিভিন্ন যন্ত্র থাকে । ব্যাটারী নতুন বা ভালো থাকা সত্বেও মাঝে মাঝে দেখা যায় এগুলো কাজ করে না তখন আপনি বুঝতেই পারেন না যে সমস্যাটা কোথায় । তখন এই সামান্য সমস্যাটি নিয়ে স্থানীয় ইলেকট্রনিক্স সার্ভিসিং এর দোকানের সরননাপন্ন হতে হয়।এই পদ্ধতিটি আপনার অনেক কাজে লাগাতে পারেন । সমস্যাটা যদি আসলেই রিমোটেই হয় তবে একে পরীক্ষা করার জন্য আপনাকে বেশি কিছু করতে হবে না । সাধারণত এখন তো আমাদের সবার হাতেই ক্যামেরা যুক্ত মোবাইল ফোন থাকে,সেই মোবাইলটাকেই কাজে লাগান। 
*. প্রথমে আপনার মোবাইলের ক্যামেরা ON করুন তারপর সেই ক্যামেরাকে রিমোটের মাথায় অর্থাৎ যেখানে রিমোটের বাল্ব রয়েছে সেখানে অবস্থান করান । এই অবস্থায় রিমোটের যে কোন একটি বাটন প্রেস করুন এবং মোবাইলের স্ক্রিনে দেখুন । কি দেখাচ্ছে ? যদি সেখানে প্রেস করার সাথে সাথেই মোবাইলের স্ক্রিনে একটি উজ্জ্বললাইট দেখায় তখন আপনি বুঝবেন যে আপনার আপনার রিমোট ঠিক আছে আর যদি উজ্জ্বল আলো না দেখায় তবে বুঝবেন যে সমস্যাটা আপনার রিমোটেই ।
(বিদ্রঃ রিমোটের ব্যাটারী ঠিক আছে কিনা তা প্রথমে জেনে নিন)

শুক্রবার, ২৭ জুলাই, ২০১২

ই-মেইল গ্রহন ও প্রেরনের পদ্ধতি বর্ননা-

  • New Massage বা To Massage: যেকোন ই-মেইল Software এ ই-মেইল  প্রেরন করেত হেল Massage এ ক্লিক কের Massage বক্স করেত হয় এবং এখানে কোম্পজ করতে হয়।
  • To:যেঠিকানায় ই-মেইল প্রেরন করা হেব এখানেসেই ঠিকানা টাইপ করেত হেব।
  • CC: এর পূর্ন অর্থ হল Carbon Copy ।একাধিক ঠিকানায় ই-মেইল এখানে কমা (,) দিয়ে একাধিক ঠিকানা লিখতে হয়।
  • BCC: এর পূর্ন আর্থ হল Blind Carbon Copy এখনে একাধিক ই-মেইল ঠিকানা লিখা যায়। তেব এখানে একাধিক অ্যাড্রেস লিখলে অ্যাড্রেস লিষ্ট সবার কাছে যবেনা । কিন্তু CC তে অ্যাড্রেস লিখলে সব গ্রাহেকর কছে লিষ্ট যাবে।
  • Subject: এখানে ই-মেইলের বিষয় লিখতে হয়।
  • Attachment: ই-মেইলের সাথে কোন ফাইল, ছিব,গ্রাফ,এমনিক শব্দ প্রেরন করা যাবে Attachment এর মদ্ধে্।
  • Send: এই Option এ ক্লিক কের ই-মেইল প্রেরন করা হয়।
  • In Box: সমস্ত আগত মেইল গুোল Inbox এ জমা হয়।
  • Out Box:প্রেরেনর জন্য প্রস্তুতকৃত  ফাইল Out Box এ জমা থাকে।
  • Recipient:যে ঠিকানায় অর্থাৎ যার নিকট ই-মেইল প্রেরন করা হয় তাকে Recipient বলে।

মোবাইলে বাংলা লিখুন বাংলা লেঙ্গুয়েজ না থাকলেও-

নিচের এপ্লিকেশান টি দিয়ে মোবাইল থেকে বাংলায় ফেসবুক স্ট্যাটাস লিখুন ...
http://m.websolutionbd.net/
আর “UC” ব্রাউজার এর  "কপি পেস্ট" অপশন ব্যবহার করে মোবাইল থেকে বাংলা লিখুন যেকোন ওয়েব / ওয়াপ সাইটে…।।
কিভেবে বাংলা লিখবেন?
Step 1 :
http://m.websolutionbd.net/
এই  এপ্প্লিকেশন  এ  যান...
Step 2:
তারপর  ফেসবুক পারমিশন দিতে  বলবে...
দুই  বার (বেসিক  ইনফো  এবং ওয়াল পোষ্ট) পারমিশন  "এলাউ"  দিতে বলবে ফেসবুক...
এলাউ করুন....
এই স্টেপ টি শুধুমাত্র প্রথম বার ব্যাবহার করার সময় লাগবে,"এলাউ" হয়ে গেলে পরবর্তীতে আর এই স্টেপ  টা রিপিট করতে হবে না। 
Step 3 :
তারপর  "Banglish Input Box" এ যা লিখার লিখে...
"Convert Banglish To Bangla" তে ক্লিক করে লেখা টি কে বাংলায় রুপান্তর করুন...
এখন “UC”ব্রাউজার এর  "কপি পেস্ট" অপশন ব্যবহার করে মোবাইল থেকে বাংলা লিখুন যেকোন ওয়েব / ওয়াপ সাইটে…।।

বুধবার, ২৫ জুলাই, ২০১২

ভালোবাসা ও পছন্দের মধ্যে পার্থক্য কি জানেন?

যাকে আপনি ভালবাসেন তার সামনে আপনার হার্টবিট বেড়ে যাবে। কিন্তু যাকে আপনি পছন্দে করেন তাকে দেখে আপনি খুশি হবেন যাকে আপনি ভালবাসেন তার সামনে থাকলে শীত কালকে বসন্ত মনে হবে কিন্তু যাকে পছন্দ করেন তার সামনে শীতকালকে শুধু সুন্দর শীত বলেই মনে হবে। যাকে ভালবাসেন তাকে আপনার মনের সব কথা বলতে পারবেন না কিন্তু যাকে পছন্দ করবেন তাকে বলতে পারবেন।যাকে ভালো বাসেন তার সামনে আপনি লজ্জা পাবেন যাকে পছন্দ করেন তার কাছে আপনি নিজেকে উপস্থাপন করতে চাইবেন। যখন আপনার ভালোবাসা কাদবে আপনি তার সাথে কাদবেন কিন্তু যাকে পছন্দ করেন সে কান্না থামালে আপনি স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করবেন। তাই যদি আপনি আপনার পছনের মানুষ কে ভুলে যেতে চান তাহলে শুধু আপনার চোখ বন্ধ করে তার থেকে ফিরিয়ে নিলেই চলবে কিন্তু যদি ভালবাসাকে ভোলার জন্য চোখ বন্ধ করেন আপনার ভালোবাসা কান্না হয়ে ঝড়ে পড়বে কিন্তু সে আপনার হৃদয় এই থেকে যাবে .!!

শনিবার, ২১ জুলাই, ২০১২

PHP কিভাবে কাজ করে :

আমরা সাধারনত HTML ব্যবহার করে ওয়েব সাইট তৈরি করি । আবার Programarগণ Html এ PHP codeসংযোজন করে থাকেন। কিন্ত এই PHP কিভাবে কাজ করে তা হয় ত অনেকেই যানে না। যখন কোন PHP সাইট এ কোন দর্শক প্রবেশ করে তখন ওয়েব Server তখন তা প্রক্রিয়াকরন করে। তারপর দর্শককে যা যা প্রদর্শণ করতে হবে (যেমনঃ ছবি , পেইজ, নকশা ইত্যাদি । মোটকথা ওয়েব পেইজটি তুলে ধরে। তারপর Server তা translate করে HTML এ । এবং সব শেষে তা পাঠিয়ে দেয় দর্শকের web browser এ। তারপর দর্শক শেখান থেকে তথ্য সংগ্রহ করতে পারে।

'এগিয়ে যাওয়ার কৌশল' :



দারুণ রোদ। প্রচণ্ড গরমে একটু পরপর তেষ্টা পায়। এ সময়টায় শসা ও গাজর বিক্রেতাদের পৌষ মাস। দেদার বিক্রি হয় এসব। লবণ মাখানো গাজর কিনে তা খেতে খেতে হেঁটে শাহবাগ থেকে গেলাম কলাভবনের দিকে। লক্ষ্য, আরসি মজুমদার মিলনায়তন। পৌঁছাতেই দেখি, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের এই মিলনায়তনের সামনে ছাত্রছাত্রীদের জটলা। ঘড়ির কাঁটায় যখন দুইটা বেজে ৩০ মিনিট, তখনই মঞ্চে উঠলেন মারুফ খান। আন্তর্জাতিকভাবে প্রশিক্ষিত বিশিষ্ট লাইফ স্কিল এক্সপার্ট এই মানুষটি আত্মশক্তি অর্জনের কৌশল নিয়ে কথা বলবেন ‘আমার অভিভাবকত্ব আমার’ শীর্ষক আত্মশক্তি পাঠশালায়। শিক্ষার্থীরা সব ক্ষেত্রে সঠিক সিদ্ধান্ত গ্রহণ, স্বল্প ও দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা এবং বাস্তবায়নের কৌশল সম্পর্কে যেন জানতে পারেন—এর জন্যই এ আয়োজন।

১৫ ও ১৬ মার্চ সৃজনশীল পরামর্শ ও প্রশিক্ষণের ব্যতিক্রমী এ উদ্যোগে শামিল হতে হাজির হন শিক্ষার্থীরা। ‘দক্ষ ও সৃজনশীল নাগরিক গঠনে অবদান রাখার অভিপ্রায়ে আমাদের পথচলা। তরুণেরা যেন সঠিক পথের নির্দেশ পায় এবং আত্মবিশ্বাসী হয়ে কাজ করতে পারে, সে লক্ষ্যেই দীর্ঘদিন ধরে কাজ করে যাচ্ছে আত্মশক্তি পাঠশালা,’ বলছিলেন আত্মশক্তি পাঠশালার প্রধান নির্বাহী ও ক্রিয়েটিভ ট্রেনিং স্পেশালিস্ট মারুফ খান। যৌবনে হঠাৎ করেই মানুষ পেয়ে যায় অবাধ স্বাধীনতা। তখন তাদের একদিকে থাকে জ্ঞানের জগৎ, অন্যদিকে চাকচিক্য, লোভ-লালসার হাতছানি। সব মন্দ জিনিস এড়িয়ে জীবনের অভীষ্ট লক্ষ্যে পৌঁছাতে হলে প্রয়োজন নিজের মনের ওপর নিজেরই নিয়ন্ত্রণ। চলার পথের চড়াই-উতরাই পেরিয়ে সামনে এগিয়ে যাওয়ার সৎ সাহস থাকলেই মানুষ সুবিবেচক ও আত্মপ্রত্যয়ী হয়ে ওঠে। এমন মানুষদের জয়রথ থামানো যায় না। সব ভালো কাজেই তাদের আগ্রহ অপরিসীম।
উন্মুক্ত আলোচনার ভেতর দিয়ে শুরু হয় অনুষ্ঠান। দর্শকদের নানা প্রশ্নের উত্তর দেন বক্তা। এখানে জানা যায় দক্ষতা ও সঠিক সিদ্ধান্ত নেওয়ার কৌশল সম্পর্কে। বিভিন্ন খেলা, ম্যাজিক ও গল্প বলার মধ্য দিয়ে কোর্সের প্রশিক্ষক চেষ্টা করেন অংশ নেওয়া শিক্ষার্থীদের ভেতরকার চিন্তাশক্তি, সম্ভাবনা ও গুণের সন্ধান দিতে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-নির্দেশনা ও পরামর্শদান দপ্তরের সহযোগিতায় আয়োজন করা হয় এ কোর্সের। এখানে আলোচনা করা হয় চিন্তা বা বুদ্ধির দক্ষতা সম্পর্কে। এ দক্ষতা মানুষকে সর্বক্ষণ স্বাভাবিক পরিবেশে, স্বাভাবিক থাকতে এবং বিপদ মোকাবিলা করতে সাহায্য করে। জীবনের লক্ষ্য নির্ধারণ এবং সঠিক পরিকল্পনা তৈরির ক্ষেত্রে এর জুড়ি মেলা ভার।
জীবনের সঙ্গে লড়াই করে মানসিক চাপের ভেতর থেকে মানুষকে পার করতে হয় প্রতিটি দিন। কাজের মধ্য থেকে আনন্দ খুঁজে নিতে পারলেই কখনো আর হতাশা এসে থমকে দিতে পারে না চলার পথ। ‘এ কোর্স থেকে আমরা জানতে পারলাম কীভাবে আবেগকে নিয়ন্ত্রণ করা যায়। জীবনের নানা বিভ্রান্তি দূর করতে সাহায্য করেছে আজকের আলোচনা।’ আত্মশক্তি পাঠশালার আয়োজন নিয়ে বলছিলেন এক শিক্ষার্থী আতিকুর রহমান। এখানে চারটি বিষয়ের ওপর বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হয়। এগুলো হলো—মানুষের জীবনের বিশ্বাস, দুর্বলতা, সুযোগ ও ঝুঁকির আশঙ্কা। সব ধরনের পরিবেশের সঙ্গে মানিয়ে নিতে হবে নিজেকে। গভীরভাবে চিন্তা করতে হবে সমস্যা নিয়ে। বুদ্ধি ও পরিশ্রমের সমন্বয় হলেই মিলবে সব সমস্যার সমাধান।
বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা আত্মপ্রত্যয়ী, দক্ষ সিদ্ধান্তগ্রহণকারী ও সুবিবেচক হয়ে উঠলেই এগিয়ে যেতে পারে দেশ। চলার পথের সমস্যাগুলো চিহ্নিত করে তা সমাধানে কাজ করার চেষ্টা করলেই সব স্বপ্ন বাস্তবায়ন করা সম্ভব। যেকোনো পরামর্শের জন্য শিক্ষার্থীদের রয়েছে আত্মশক্তি পাঠশালায় আসার সুযোগ।
আলোচনার মাধ্যমে এখানে তাঁরা যাচাই করে নিতে পারবেন নিজেকে।
হাসি, ঠাট্টা, প্রশ্ন আর আলোচনার ভেতর দিয়ে আনন্দমুখর পরিবেশে একটা সময় শেষ হয় পাঠশালার কাজ। সঙ্গের বন্ধুর সঙ্গে কথা বলতে বলতে বের হওয়া শিক্ষার্থীদের দেখে মনে হচ্ছিল, কিছুটা ভারমুক্ত এ মুহূর্তে তাঁরা। কাজকর্ম আর মানসিক চাপ এড়িয়ে করতে আসা কয়েক ঘণ্টার এ কোর্স বাড়িয়ে দিয়েছে সাহস। বাড়িয়ে দিয়েছে ভেতরকার আত্মবিশ্বাস বহুগুণে...।
প্রথম আলো থেকে সংগ্রীহিত

যামেরা ফোন দিয়ে ওয়্যারলেস ওয়েবক্যাম ক্যামেরা ফোন দিয়ে ওয়্যারলেস ওয়েবক্যাম:

অনেকদিন ধরেই ইচ্ছে ছিল একটা ওয়েবক্যাম কেনার। দেশের বাইরে থাকার কারনে প্রায়ই বন্ধু-বান্ধব এবং পরিবারের সদস্যদের সাথে ইন্টারনেটে বিভিন্ন ম্যাসেঞ্জারের (YAHOO/MSN, ICQ, SKYPE, PALTALK, GOOGLE TALK, TRILLIAN) মাধ্যমে চ্যাট করি। বাংলাদেশে ভয়েস চ্যাট করতে গেলে, আমার কথা তারা স্পষ্ট শুনতে পায়। কিন্তু আমি তাদের কথা কিছুই শুনতে পাইনা। কারন জানিনা। তবে VOIP বন্ধের কারনেও হতে পারে। তাই আমি মাইক্রোফোনের মাধ্যমে কথা বলতাম আর বাংলাদেশ থেকে লিখে লিখে চলতো প্রশ্নত্তোর পর্ব।

সবকিছু ঐ ভাবে চললেও একটা ওয়েবক্যামের জন্য আমার চ্যাটিং অসম্পুর্ন থেকে যাচ্ছিল। বাংলাদেশে যদি আমার ভয়েস শুনতে পায়, তবে ছবিও নিশ্চয় দেখতে পাবে। তাই ইচ্ছা থাকলেও অনেক দিন হলো কিনব কিনব করেও ক্যাম কেনা হয় নি। এর মধ্যে হঠাৎ ইন্টারনেটে সন্ধান পেলাম চমৎকার এই সফট্‌ওয়্যারটির। নোকিয়ার 40, 60 এবং N সিরিজের (নোকিয়ার অন্য যে কোন স্মার্টফোনেও ট্রাই করতে পারেন তবে অবশ্যই ব্লু-টুথ থাকতে হবে) মোবাইল ফোনে এবং আপনার কম্পিউটারে এই সফটওয়্যারটি ইন্সটল করে নিলে, মোবাইল ফোনের ক্যামেরা হুবহু ওয়েবক্যামের মত কাজ করে। আমার নিজের মোবাইল ফোন নোকিয়া-৩২৩০। এটাতে চমৎকার কাজ করছে। সবচেয়ে বড় সুবিধে, এই ওয়েবক্যাম হবে সম্পুর্ন ওয়্যারলেস। যদি আপনার কম্পিউটারের USB Bluetooth- এর রেঞ্জ বেশি হয় তবে আপনার ফোন দূর থেকেও ব্যাবহার করা যাবে।

ইন্সটলেশনঃ ইন্টারনেটে এই সাইট থেকে ফ্রী সফটওয়্যারটি ডাউনলোড করুন। এটি ইন্সটলেশনের সময় এবং পরবর্তিতে ব্যাবহারের জন্য আপনার কম্পিউটারে অবশ্যই USB Bluetooth থাকতে হবে। সফটওয়্যারটি প্রথম অংশ কম্পিউটারে ইন্সটলেশনের পর অটোমেটিক্যালি Bluetooth এর মাধ্যমে দ্বিতীয় অংশ ইন্সটলের জন্য আপনার মোবাইল ফোন কে খুঁজবে। এই সময়ের আগেই আপনার মোবাইল ফোনের Bluetooth অন করে রাখুন। তাতে আপনার কম্পিউটার চট করে মোবাইল ফোন খুঁজে পাবে। এবং একটি টেক্সট মেসেজ পাঠাবে। মোবাইলের ঐ মেসেজ ওপেন করুন এবং ইন্সটল করুন। মোবাইলের মেইন মেন্যুতে নতুন একটি আইকন দেখতে পাবেন। সেটি ওপেন করুন। সেই সঙ্গে কম্পিউটারের সফটওয়্যারটিও অপেন করুন। এখন মোবাইলের ওপেন করা ঐ সফটওয়্যারটির অপশনে গিয়ে Bluetooth এর মাধ্যমে আপনার কম্পিউটারকে চিনিয়ে দিন। দেখবেন, আপনার মোবাইল ফোন এখন ওয়েবক্যাম এর মতো কাজ করছে।

আবশ্যকীয়ঃ

[*] নোকিয়ার 40, 60 এবং N সিরিজের মোবাইল ফোন। (অথবা নোকিয়ার যে কোন SMARTPHONE)

[*] কম্পিটারের জন্য USB Bluetooth ডিভাইস।

[*] কম্পিউটার এবং ইন্টারনেটের কানেকশন

বৃহস্পতিবার, ১৯ জুলাই, ২০১২

ব্লুটুথ কি?-

ব্লুটুথ কি?
ব্লুটুথ হল ইলেক্ট্রনিক্স যন্ত্রপাতির মধ্যে সংযোগ সাধনের একটি আধুনিক পদ্ধতি।এটি তারহীন এবং স্বয়ংক্রিয়।৯০০ খ্রীস্টাব্দের পরবর্তী সময়ের ডেনমার্কের রাজা Harald Bluetooth-এর নামানুসারে এই প্রযুক্তির নামকরণ করা হয়েছে।

যখন একাধিক যন্ত্রাংশ-এর মধ্যে সংযোগ সাধনের প্রয়োজন হয় তখন উহাদের মধ্যে তথ্য আদান-প্রদানের পূর্বে বেশ কয়েকটি বিষয় নিশ্চিত হতে হয়। প্রথম বিষয়টি হল বস্তুগত-যা নিশ্চিত করে যে যন্ত্রাংশ গুলো তার-এর মাধ্যমে নাকি বিনা তারে যোগাযোগ সাধন করবে।আবার তার ব্যবহৃত হলে কতগুলো প্রয়োজন তা-ও জানা প্রয়োজন। বস্তুগত ব্যাপারটি নিশ্চিত হবার পরে আরও বেশ কয়েকটি প্রশ্ন এসে হাজির হয়। সেগুলো হল-কতগুলো তথ্য একত্রে প্রেরিত হবে, অর্থাৎ ১বিট নাকি একাধিক বিট? আবার এটাও নিশ্চিত হতে হয় যে,ঠিক যেই তথ্য পাঠানো হয়েছে ঠিক সেই তথ্যই গৃহিত হল কিনা।অর্থাৎ সঠিক তথ্য প্রাপ্তির নিশ্চয়তা প্রয়োজন। ব্লুটুথ প্রযুক্তিতে রেডিও ফ্রিকোয়ান্সির মাধ্যমে সংযোগ সাধন করা এবং সঠিক তথ্য প্রাপ্তী নিশ্চিত হয়।
ইনফ্রারেড-এর পরিবর্তে ব্লুটুথ কেন?

সংযোগ সাধনের জন্য ব্লুটুথ ছাড়াও তারবিহীন আরও প্রযুক্তি রয়েছে, যেমন-ইনফ্রারেড প্রযুক্তি।ইনফ্রারেড হল দৃশ্যমান আলোর চাইতে কম কম্পাঙ্কের আলোক যা মানুষ খালি চোখে দেখতে পায় না।বেশিরভাগ রিমোট কন্ট্রোল সিস্টেমে এই আলো তথ্য আদান-প্রদানের জন্য ব্যাবহৃত হয়।ইহার খরচ কম হলেও ইহার প্রধান ত্রুটি হলো যে এটা "line of sight" প্রযুক্তি।তার মানে হল যে, তথ্য আদান-প্রদানের জন্য যন্ত্রদ্বয়ের মুখোমুখি অবস্থান প্রয়োজন; এদের মাঝে কোন বাধা থাকলে তথ্য আদান-প্রদানেও বাধা পড়বে। ইনফ্রারেড-এর আরেকটি ত্রুটি হল যে এটা "one to one" প্রযুক্তি।তার মানে হল যে, এই প্রযুক্তির মাধ্যমে A যন্ত্রের সাথে B যন্ত্রের তথ্য আদান-প্রদান করার সময় একইসাথে C যন্ত্রের সাথে তথ্য আদান-প্রদান সম্ভব নয়। কিন্তু ব্লুটুথ প্রযক্তিতে এই দুই ত্রুটির কোনটিই নেই।অর্থাৎ যন্ত্রগুলোর মধ্যে একই দিকমুখিতার প্রয়োজন হয় না এবং একই সময়ে বহু যন্ত্রের সাথে যোগাযোগ সাধন সম্ভব হয়।তাছাড়া ব্লুটুথ প্রযুক্তিতে খুবই কম বিদ্যুৎ শক্তির ব্যয় হয়। আবার এই প্রযুক্তির মাধ্যমে তথ্য আদান-প্রদানের গতিও অত্যাধিক। Bluetooth 1.0-এর তথ্য আদান-প্রদান-এর সর্বোচ্চ গতি ছিল সেকেন্ডে ১ মেগাবিট। বর্তমানে Bluetooth 2.0-এর সর্বোচ্চ গতি হল সেকেন্ডে ৩ মেগাবিট।

ব্লুটুথ কিভাবে কাজ করে?

ব্লুটুথ প্রযুক্তিতে কম ক্ষমতা বিশিষ্ট বেতার তরঙ্গের মাধ্যমে তথ্য পাঠানো হয়। এই যোগাযোগ ব্যাবস্থায় ২.৪৫ গিগাহার্ট্‌জ (প্রকৃতপক্ষে ২.৪০২ থেকে ২.৪৮০ গিগাহার্ট্‌জ-এর মধ্যে )-এর কম্পাংক ব্যাবহৃত হয়। শিল্প, বিজ্ঞান এবং চিকিৎসা ক্ষেত্রে ব্যাবহৃত যন্ত্রের জন্য উপরিউক্ত কম্পাংকের সীমাটি নির্ধারণ করে দেয়া হয়েছে।এখন প্রশ্ন হল যে ব্লুটুথ অন্যান্য তরঙ্গ নির্ভর যন্ত্রের কার্যক্রমে বাধার সৃষ্টি করে কিনা?উত্তর হল "না"। কারণ ব্লুটুথ কর্তৃক প্রেরিত সিগন্যালের ক্ষমতা থাকে মাত্র ১ মিলিওয়াট, যেখানে সেল ফোন ৩ ওয়াট পর্যন্ত সিগন্যাল প্রেরণ করে।অর্থাৎ ব্লুটুথের নিম্ন ক্ষমতার সিগন্যাল উচ্চ ক্ষমতার সিগন্যালে কোন ব্যাঘাত সৃষ্টি করতে পারে না।
ব্লুটুথ একসাথে ৮টি যন্ত্রের মধ্যে যোগাযোগ সাধন করতে পারে।তবে প্রত্যেকটি যন্ত্রকে ১০ মিটার ব্যাসার্ধের একই বৃত্তের মধ্যে অবস্থিত হতে হয়, কারণ ব্লুটুথ প্রযুক্তি চারিদিকে সর্বোচ্চ ১০ মিটার পর্যন্ত ক্রিয়াশীল থাকে।এখন প্রশ্ন যে, A যন্ত্রের সাথে B যন্ত্রের যোগাযোগের সময় কাছাকাছি অবস্থিত অপর দুটি যন্ত্র C ও D-এর মধ্যের ব্লুটুথ যোগাযোগ ব্যাবস্থা বাধাগ্রস্থ হয় কিনা?(কেননা দুই যন্ত্রযুগলই একই কম্পাঙ্কের ব্লুটুথ প্রযুক্তি ব্যাবহার করছে)উত্তর হল "না"। কারণ এই সমস্যা সমাধানের জন্য ব্লুটুথ একটি পদ্ধতি ব্যাবহার করে যা কিনা "spread-spectrum frequency hopping" নামে পরিচিত।এই পদ্ধতিতে একই সময়ে একাধিক যন্ত্রযুগল একই কম্পাঙ্ক ব্যাবহার করে না।ফলে একে অপরের যোগাযোগ ব্যাবস্থাতে বাধার সৃষ্টি করে না।এ পদ্ধতিতে কোন একটা যন্ত্র নির্দিষ্ট সীমার মধ্যে অবস্থিত কম্পাঙ্ক হতে ৭৯ টি পৃথক পৃথক কম্পাঙ্ক randomly গ্রহণ করে ও একের পর এক পরিবর্তন করে। ব্লুটুথের ক্ষেত্রে, ট্রান্সমিটার প্রতি সেকেন্ডে ১৬০০ বার কম্পাঙ্ক পরিবর্তন করে।ফলে একাধিক ভিন্ন ভিন্ন যন্ত্রযুগলের মধ্যে একই সময়ে একই কম্পাঙ্ক-এর তথ্য প্রেরণ অসম্ভব বললেই চলে।

ব্লুটুথের নিরাপত্তা ব্যাবস্থাঃ

এই প্রযুক্তিতে তথ্য প্রেরণ করতে কোন অনুমতির প্রয়োজন হয় না। তাই যে কেউ তথ্য প্রেরণ করতে পারে।তবে আগত কোন তথ্য গ্রহণকারীর অনুমতি সাপেক্ষে গৃহীত হয়।ফলে গ্রহণকারীর সিদ্ধান্তের উপর নিরাপত্তা নির্ভর করে। তাই গ্রহণকারীকে সাবধান থাকতে হবে। কেননা আগত তথ্য কোন ভাইরাসও হতে পারে।এছাড়াও "Bluejacking", "Bluebugging" and "Car Whisperer" প্রভৃতি সমস্যাও ব্লুটুথের নিরাপত্তা ব্যাবস্থাকে অনিশ্চিত করে।এসব সমস্যা হতে মুক্তি পাওয়ার জন্য নিয়মিত ব্লুটুথ সম্বলিত যন্ত্রের ফার্মওয়্যার আপগ্রেড করা উচিত, কেননা ফার্মওয়্যার-এর নতুন নতুন সংস্করণ সদ্য আবিষ্কৃত নিরাপত্তাজনিত ঝুঁকির সমাধান দেয়।

উৎসঃ www.howstuffworks.com

গুগলে দেখুন ব্যক্তিগত সার্চগুলো -



একটি বিষয়ের উপরে আপনি অনেকদিন আগে গুগলে সার্চ করেছেন কিন্তু এখন সে বিষয়টি মনে করতে পারছেন না অথচ আপনার উক্ত বিষয়টি জরুরী দরকার। আপনি যদি জিমেইল একাউন্ট খোলা রাখা অবস্থায় উক্ত বিষয়ে সার্চ করে থাকেন তাহলে আপনার কোন চিন্তা নেই, আপনার সার্চের বিষয়সহ কোন কোন ওয়েবসাইট খুলেছেন তার সমস্ত বিবরণ পাবেন গুগল পার্সনালাইজড সার্চে। আপনি নিশ্চয় খেয়াল করেছেন আপনার জিমেইল একাউন্ট খোলা অবস্থায় গুগলে সার্চ করলে আপনার মেইল ঠিকানা গুগলের হোম পেইজের উপরের দিকে দেখা যায়। এমতবস্থায় আপনি যত কিছু সার্চ করেন বা সার্চ করার পরে বিষয়ভিত্তিক ওয়েবসাইটগুলো খুলে থাকেন তার সবই মনে রাখবে গুগল পার্সনালাইজড সার্চ। অর্থাৎ আপনার একাউন্ট একটিভ অবস্থায় আপনার খোঁজাখুঁজির সব খবরই গুগল পার্সনালাইজড সার্চ রেখে দিচ্ছে। আপনি যদি সেসব দেখতে চান তাহলে www.google.com/psearch সাইট ঢুকুন। এবার আপনার জিমেইল আইডি এবং পাসওয়ার্ড দিয়ে লগইন করুন, তাহলে দেখবেন আপনার সকল সার্চিং এর তারিখ, বার, সময় এবং বিষয়সহ সার্চ করার পর কোন কোন ওয়েবসাইট খুলেছেন তার সব হিসেবই আছে। এখানে কিক করে আপনি পুনরায় আবার সার্চ করতে পারবেন বা পূর্বে খোলা ওয়েবসাইটে ক্লিক করে ওয়েবসাইট খুলতে পারেন। এছাড়াও পছন্দের ওয়েবসাইটিকে এখানে বুকমার্ক করে রাখতে পারেন।

ওয়েবসাইট পেজ হোস্টিং-

http://www.50webs.com/members/ এ গিয়ে ইউজারনেম এবং পাসওয়ার্ড দিয়ে লগিন করুন। File Manager এ ক্লিক করুন। xxxxxx.50webs.com এ ক্লিক করুন(xxxxxx = যে নামে ওয়েব এড্রেস করেছেন)। ডিফলট যে index.html ফাইলটি আছে তারপাশে টিক চিহ্ন দিয়ে Delete File/Folder বাটন প্রেস করুন। ব্রাউজ করে web ফোলডারে রাখা সব html ফাইলগুলো লোকেট করুন। Upload Files বাটনে ক্লিক করুন। New Directory Name: এ images লিখে Make Directory ক্লিক করুন। images এ ক্লিক করুন। আপলোড অপশনে ব্রাউজ করে আপনার কম্পিউটারের web ফোলডারের অধীনে images ফোলডারের সব ইমেজ ফাইলগুলো লোকেট করুন। Upload Files বাটনে ক্লিক করুন। কাজ শেষ। http://xxxxxx.50webs.com/ এ ব্রাউজ করে দেখুন। বিষয়টা আরেকটু সহজভাবে বলছি, আপনার কম্পিউটারে করা web ফোল্ডারটকে ভাবুন http://xxxxxx.50webs.com/ এবার সে অনুযায়ী অন্যান্য ফোল্ডার ও ফাইলগুলো আপলোড করতে হবে।

ওয়েবসাইট পেজ ডিজাইন:

ওয়েব পেজ তৈরী করার জন্য বিভিন্ন ল্যঙ্গুয়েজ এবং সফটওয়্যার আছে। আমি সাধারনত Microsoft Office FrontPage দিয়ে ওয়েব পেজ তৈরী করি। আমার মনে হয় নতুনদের জন্য Microsoft Office FrontPage আদর্শ। কারন এর উইজার ইন্টারফেসটা মাইক্রোসফট ওয়ার্ডের মতই তাই ওয়ার্ড ব্যবহারকারীরা খুব সহজে এটি ব্যবহার করতে পারবেন এছাড়াও এটি মাইক্রোসফট অফিসের সাথেই পাওয়া যায়।প্রতিটি ওয়েবসাইটেই একটা হোমপেজ থাকে। কেউ কোন সাইটে প্রবেশ করলে প্রথমে হোমপেজটা দেখতে পায়। অর্থাত এটা হচ্ছে বইয়ের সূচীপত্রের মত এখান থেকে অন্যান্য পেজে যাওয়া যায়। আমরা যে ওয়েবসাইটি বানাব সেখানে পাঁচটা পেজ থাকবে। পেজগুলো হচ্ছেঃ
১. ইন্ডেক্স পেজ
২. এবাউট পেজ
৩. ফটো পেজ
৪. ব্লগ পেজ
৫. কনটাক্ট পেজ
আপনার কম্পিউটারে web নামে একটা ফোলডার তৈরী করুন ওই ফোলডারের ভিতরে images নামে আর একটি ফোলডার তৈরী করুন। Microsoft Office FrontPage রান করুন। নিউ পেজ নিয়ে লিখুনঃ
About Me
My Photo
My Blog
Contact Me
ইনডেক্স পেজে যদি কোন ছবি দিতে চান তা images ফোলডারে রাখুন। ধরি, ছবিটি index.gif নামে আছে। Insert–>Picture–>From File এ গিয়ে ছবিটি পেজে এড করুন। এবার পেজটিকে index.html নামে web ফোলডারে সেভ করুন। এবার আরেকটি নিউ পেজ নিয়ে আপনার সম্পর্কে সবকিছু লিখে about.html নামে web ফোলডারে সেভ করুন। আরেকটি নিউ পেজ নিয়ে আপনার সাথে যোগাযোগের ঠিকানা লিখে contact.html নামে web ফোলডারে সেভ করুন। আপনার যেসব ছবি ওয়েবসাইটে দিতে চান তা images ফোলডারে রাখুন। একটি নিউ পেজ নিয়ে ছবিগুলো পেজে ইনসার্ট করুন। এবার ফাইলটিকে photo.html নামে web ফোলডারে সেভ করুন। আরেকটি নিউ পেজ নিয়ে লিখুন “Under construction“। পেজটিকে blog.html নামে web ফোলডারে সেভ করুন। এবার ইনডেক্স পেজের সাথে অন্যান্য পেজে হাইপারলিংক করব যাতে ক্লিক করে এক পেজ থেকে আরেক পেজে যাওয়া যায়। index.html পেজটি ওপেন করুন। About Me সিলেক্ট করে রাইট মাউস ক্লিক করে hyperlink সিলেক্ট করুন। Insert hyperlink উইন্ডো ওপেন হবে। about পেজটি সিলেক্ট করে ওকে দিন। এভাবে My Photo, My Blog, Contact Me কে সিলেক্ট করে যথাক্রমে photo, blog, contact পেজগুলোর সাথে লিংক দিয়ে ইনডেক্স পেজটি সেভ করুন। আপনার পেজ তৈরীর কাজ শেষ। web ফোলডারে গিয়ে ইনডেক্স পেজটি রান করে দেখুন আপনার ওয়েবসাইটি কি রকম হয়েছে। এবার এই ওয়েবসাইটা 50webs এর সার্ভারে হোস্ট করতে হবে।

তৈরী করুন নিজের ওয়েবসাইট : ডোমেইন রেজিস্ট্রেশন -

ইন্টারনেটে ওয়েবসাইট তৈরী করতে গেলে প্রথমে দরকার হবে একটি ডোমেইন নেম। ডোমেইন নেম মানে হচ্ছে যে নামে আপনার ওয়েবসাইটের ঠিকানা হবে। যেমনঃ- www.yahoo.com, www.google.com ইত্যাদি। ডোমেইন নেম রেজিষ্ট্রেশনের জন্য একটা ফি আপনাকে সংশ্লিষ্ট কোম্পানীকে দিতে হবে। আবার কিছু কিছু কোম্পানী ফ্রি ডোমেইন সার্ভিস ও দিয়ে থাকে। আমার মতে নতুনদের ফ্রি ডোমেইন দিয়েই শুরু করা উচিত আস্তে আস্তে অভিজ্ঞ হওয়ার পর পেইড ডোমেইনে যেতে পারেন। অবশ্য ফ্রি ডোমেইনে আপনাকে বাড়তি কিছু বিজ্ঞাপনের অত্যাচার সহ্য করতে হবে। ইন্টারনেটে একটু সার্চ করলেই ফ্রি ডোমেইন দেয় এমন অনেক ওয়েব সাইটের ঠিকানা আপনারা পেয়ে যাবেন। আমি অপনাদের দেখাব কিভাবে http://www.50webs.com/ এ একটা ফ্রি ডোমেইন করতে পারেন।
http://www.50webs.com/ গেলে দেখবেন পেজের বামপাশে তিন রকম ওয়েব হোস্টিং প্ল্যান আছে। FREE এর মধ্যে যে Sign Up বাটনটি আছে সেখানে ক্লিক করুন। Use a subdomain সিলেক্ট করে Next দিন। Account Information পূরন করে নিচে I agree with your Terms and Conditions এর পাশে টিক চিহ্ন দিয়ে Signup এ ক্লিক করুন। সব ইনফরমেশন ঠিক থাকলে নিচের মেসেজটি পাবেন।
Your FREE WEB HOSTING account
has been created successfully!
ফরমে যে ইমেইল এড্রেস দিয়েছেন সেটি চেক করুন 50webs. com Support থেকে একটি ইমেইল পাবেন। ইমেইলে ইউজারনেম আর পাসওয়ার্ড দেওয়া থাকবে এবং কিভাবে সাইট ক্রিয়েট করবেন তা দেওয়া থাকবে পড়ে নিন কাজে আসবে। এবার http://www.50webs.com/members/ লোকেশনে যান। LOGIN FOR FREE HOSTING USERS এ ইউজার নেম এবং পাসওয়ার্ড দিয়ে Login এ ক্লিক করুন। Add a Web Site এ ক্লিক করুন। Create a Virtual Host Name এ যে নামে ওয়েবসাইটটি করতে চান তা দিয়ে Create a Virtual Host এ ক্লিক দিন। যেমন আমি দিয়েছি notebook.example। ফলে সম্পূর্ন ওয়েব এড্রেস দাড়াবে http://webexample.50webs.com। আপনার ক্ষেত্রে হবে http://(যে নাম দিয়েছেন).50webs.com। সবকিছু ঠিক থাকলে নিচের মেসেজটি পাবেন।
(যে নাম দিয়েছেন).50webs.com: Virtual host added to your account successfully! It will be active within 10 minutes.
ডান পাশের কোনায় LOGOUT ক্লিক করে বের হয়ে যান। আপনার ফ্রি ডোমেইন তৈরী হল। এবার ওয়েব পেজ তৈরীর পালা।

মুঠোফোন ভাইরাসমুক্ত রাখুন-



তথ্যপ্রযুক্তির ভাষায়, ভাইরাস হলো এক ধরনের প্রোগ্রাম যা ব্যবহারকারীর অনুমতি ছাড়াই নিজে নিজে কপি হতে পারে। গনকযন্ত্রের ভাইরাসের সাথে সবাই পরিচিত হলেও মুঠোফোনের ভাইরাসের সাথে এখনও অনেকেরই দেখাসাক্ষাত হয়নি এখন পর্যন্ত। মুঠোফোনের ভাইরাস এখনও ততোটা ভয়ের কারন হয়ে দাঁড়ায়নি। তবে অনেকেই আশংকা করছেন, আগামী দু’এক বছরের মাঝে গণকযন্ত্রের ভাইরাসের মতো মুঠোফোনের ভাইরাসও খুব স্বাভাবিক ব্যাপার হয়ে দাঁড়াবে। সাধারনত যাদের ফোনের কনফিগারেশন একটু হাই, তাদের ক্ষেত্রে ভয়টা একটু বেশি। কারন, মোবাইল ভাইরাস সাধারনত ব্লু-টুথ, এম এম এস ইত্যাদির মাধ্যমে ছড়ায়। তাই মুঠোফোন ব্যবহারকারীদের উচিত এ ব্যাপারে আগেভাগেই সতর্ক থাকা। আসুন এক নজরে দেখে নেয়া যাক, আপনার মুঠোফোনকে ভাইরাসের হাত থেকে মুক্ত রাখার কিছু কৌশল-

১. মোবাইল ফোনের ভাইরাস বেশি ছড়ায় ব্লু-টুথের মাধ্যমে। তাই মুঠোফোনকে ভাইরাসমুক্ত রাখতে ফোনের ব্ল-টুথ অপশনটি বন্ধ করে বা লুকানো আবস্থায় (Hidden Mode) রাখুন। শুধুমাত্র প্রয়োজনের সময় ব্লু-টুথ অপশন চালু করুন। এতে ব্লু-টুথের মাধ্যমে যেসব ভাইরাস ছড়ায় সেসব ভাইরাসের হাত থেকে আপনার মুঠোফোন রক্ষা পাবে।

২. ব্লু-টুথ বা এম এম এস এর মাধ্যমে আসা কোন সংযুক্ত ফাইল ওপেন করার আগে একটু সতর্কতা অবলম্বণ করুন, যেমনটা আপনি কোন ই-মেইলের সাথে সংযুক্ত ফাইলের ক্ষেত্রে করে থাকেন। দেখে নিন যে উৎস থেকে সংযুক্ত ফাইলটি আপনাকে পাঠানো হয়েছে তা আপনার পরিচিত কিনা। অজানা কোন উৎস থেকে যে কোন ধরনের ফাইল কপি বা ডাউনলোড করা থেকে বিরত থাকুন।

৩. কম্পিউটার ভাইরাসের ঠেকাতে যেরকম এন্টি-ভাইরাস পাওয়া যায় তেমনি এখন মুঠোফোন এবং পিডিএ-এর ভাইরাস ঠেকাতেও এন্টি-ভাইরাস পাওয়া যায়। তাই কম্পিউটারের মতো মুঠোফোনেও এন্টিভাইরাস ব্যবহার করতে পারেন। ইন্টারনেটে অনুসন্ধান করলে মুঠোফোনের জন্য বেশ কিছু এন্টিভাইরাস পাবেন (যেমনঃ F-secure, Kaspersky) ।

৪. ভাইরাসের আক্রমনে আপনার মুঠোফোন অনাকাঙ্খিত আচরন শুরু করলে কাষ্টমার কেয়ার বা সার্ভিস সেন্টারে যোগাযোগ করুন। সেসব ক্ষেত্রে বেশির ভাগ সময় মোবাইল ফোনের অপারেটিং সিস্টেম নতুন করে ইনস্টল করার প্রয়োজন হতে পারে। তাই আপনার মোবাইল ফোনের জরুরী কোন তথ্য যেন নষ্ট না হয় সেজন্য জরুরী ফাইল, অ্যাড্রেস বুক ইত্যাদির একটি ব্যাক-আপ রাখুন।



শুধু একটি কথা বলার যন্ত্র নয়, মুঠোফোন হয়ে উঠেছে আমাদের জীবনের অপরিহার্য অংশ। মুঠোফোনের বিভিন্ন সুবিধা দিন দিন যেমন বাড়ছে, তেমনি এর নিরাপত্তার বিষয়টিও জরুরী হয়ে পড়ছে। তাই মুঠোফোনের নিরাপত্তার ব্যাপারে আমাদের এখন থেকেই সচেতন হওয়া প্রয়োজন।



মোবাইলের আসল-নকল চেনার সহজ উপায়-

আপনার হাতের মোবাইল সেটটি আসল না নকল কিংবা কোথায় তৈরি হয়েছে, বিষয়টি জেনে নিন শুধু একটি কোড টাইপেরমাধ্যমে। আপনার হ্যান্ডসেটে *#০৬# চাপুন সঙ্গে সঙ্গে ১৫ সংখ্যার একটি আন্তর্জাতিক মোবাইল ইকুইপমেন্টআইডেনটিটি নাম্বার আসবে। এখন সপ্তম এবং অষ্টম নাম্বারের দিকে খেয়াল করুন। যদি ৭তম এবং ৮তম ০২ বা ২০ হয় সেক্ষেত্রে হ্যান্ডসেটটির কোয়ালিটি খুব খারাপ, ০৮ বা ৮০ হয়ে থাকে তবে হ্যান্ডসেটটির কোয়ালিটি হবে মানসম্মত, ০১বা ১০ হলে খুব ভালো, ০০ হলে হ্যান্ডসেটটি প্রধান কারখানার তৈরি এবং ১৩ হলে সেটের কোয়ালিটি খুবই খারাপ এবং এটিআপনার স্বাস্থ্যের জন্যও ক্ষতিকর হতে পারে।

Admin Page


 প্রাত্যহিক জীবনের কিছু ঘটনা অথবা কোনো একটি নির্দিষ্ট ঘটনা নিয়ে ধারাবাহিকভাবে লিখা বা কোনো একটি নির্দিষ্ট বিষয়ের ওপর ধারাবাহিকভাবে লিখার মাধ্যমে ইন্টারনেটে সবার সঙ্গে শেয়ার করাকে ব্লগিং বলে










Sales Officer At_Nurjahan Group
Lives In_Thakurgaon,Rangpur,Bangladesh.
From_Thakurgaon,Rangpur,Bangladesh.
Facebook_http://www.facebook.com/sujan.molla
Blogsite_http://www.sujanmolla.blogspot.com
Blogsite_http://www.thakurgaonbarta.blogspot.com
Mobile_+8801722683715/01820537905

বুধবার, ১৮ জুলাই, ২০১২

গুগলের কিছু ব্যবহার...

ইন্টারনেটে তথ্য খুঁজতে সবচেয়ে বেশি যে সার্চ ইঞ্জিনটি ব্যবহূত হয়, সেটিই হলো গুগল। গুগল শুধু সার্চ ইঞ্জিনই নয়, প্রয়োজনমতো গুগলকে অভিধান, ক্যালকুলেটর, ইউনিট কনভার্টার হিসেবেও ব্যবহার করা যায়।গুগলের তেমন কিছু ব্যতিক্রমী ব্যবহার-পদ্ধতি দেওয়া হলো—
ক্যালকুলেটর হিসেবে গুগল: গুগলের সার্চ বারকে আপনি ক্যালকুলেটর হিসেবে ব্যবহার করতে পারেন। গুগলের built-in ক্যালকুলেটর ফাংশন ব্যবহারের জন্য যোগ, বিয়োগ, গুণ, ভাগের চিহ্নগুলো ব্যবহার করতে হবে। আপনার প্রয়োজনীয় হিসাবের শেষে সমান (=) চিহ্নটি লিখুন।
যেমন—সার্চ বারে যদি ‘৮ + ৯ =’ লিখেন, তাহলে সার্চ রেজাল্টে এর যোগফল ১৭ পাবেন। গুগলে দশমিকের হিসাবও করা যায়।
অভিধান হিসেবে গুগল: গুগলকে আপনি অভিধান হিসেবে ব্যবহার করতে পারেন। এ জন্য প্রয়োজনীয় শব্দের আগে ‘define’ শব্দটি লিখুন। তাহলেই ওই শব্দ কোন ভাষার, অর্থ কী, কোথায় ব্যবহূত হয়—এসব জানতে পারবেন। ধরুন, আপনি health শব্দটির প্রতিশব্দ চাচ্ছেন; তাহলে গুগলের সার্চ বারে লিখবেন, define : health
সমার্থক শব্দ খুঁজতে গুগল: আপনি যদি কোনো শব্দের প্রতিশব্দ জানতে চান, তবে শব্দটির আগে টিল্ড (ƒ) চিহ্ন দিন। ধরুন, আপনি city শব্দটির প্রতিশব্দ খুঁজছেন, তাহলে সার্চ বারে লিখুন ƒcity।
নির্দিষ্ট সময়ের তালিকা: আপনি যদি নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে কোনো তালিকা খুঁজে পেতে চান, তাহলে ২০০৮..২০১১ লিখতে হবে। যদি ২০০৮..২০১১ Books লেখেন, তাহলে ২০০৮ থেকে ২০১১ পর্যন্ত প্রতিবছরের সেরা বইগুলোর তালিকা পাবেন।
মুদ্রার মান: যদি এক দেশের মুদ্রাকে অন্য দেশের মুদ্রায় কনভার্ট করে মূল্য দেখতে চান, তবে সেটাও সম্ভব। যেমন—আপনি জানতে চাচ্ছেন, পাঁচ মার্কিন ডলারে কত ইউরো। তাহলে গুগলের সার্চ বারে আপনাকে লিখতে হবে 5 usd in euro, তাহলেই পেয়ে যাবেন আপনার প্রয়োজনীয় তথ্য।

ফেইসবুকের কিছু তথ্য...

আমরা সকলে কম বেশী ফেইসবুক এর সাথে পরিচিত, ফেইসবুক সম্পর্কে আমরা তেমন কিছুই জানি না। এই জন্য আপনাদের সামনে তুলে ধরলাম ফেইসবুক ইতিহাস ও ফেইসবুক নিয়ে কিছু কথা :-
ফেইসবুক বিশ্ব-সামাজিক আন্তঃযোগাযোগ ব্যবস্থার একটি ওয়েবসাইট, যা ২০০৪ সালের ফেব্রুয়ারি ৪ তারিখে প্রতিষ্ঠিত হয়। এর মালিক হলো ফেইসবুক ইনক। ব্যবহারকারীগণ বন্ধু সংযোজন, বার্তা প্রেরণ এবং তাদের ব্যক্তিগত তথ্যাবলী হালনাগাদ ও আদান প্রদান করতে পারেন, সেই সাথে একজন ব্যবহারকারী শহর, কর্মস্থল, বিদ্যালয় এবং অঞ্চল-ভিক্তিক নেটওয়ার্কেও যুক্ত হতে পারেন। শিক্ষাবর্ষের শুরুতে ছাত্র-ছাত্রীদের মধ্যকার উত্তম জানাশোনাকে উপলক্ষ্য করে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন কর্তৃক প্রদত্ত বইয়ের নাম থেকে এই ওয়েবসাইটটির নামকরণ করা হয়েছে।
মার্ক জুকেরবার্গ হার্ভাড বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নকালীন তার কক্ষনিবাসী ও কম্পিউটার বিজ্ঞান বিষয়ের ছাত্র এডওয়ার্ডো সেভারিন, ডাস্টিন মস্কোভিত্‌স এবং ক্রিস হিউজেসের যৌথ প্রচেষ্টায় ফেইসবুক নির্মাণ করেন। ওয়েবসাইটটির সদস্য প্রাথমিকভাবে হার্ভাড বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-ছাত্রীদের মধ্যেই সীমাবদ্ধ ছিল, কিন্তু পরে সেটা বোস্টন শহরের অন্যান্য কলেজ, আইভি লীগ এবং স্ট্যানফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় পর্যন্ত সম্প্রসারিত হয়। আরো পরে এটা সমস্ত বিশ্ববিদ্যালয়, কলেজ, হাই স্কুল এবং ১৩ বছর বা ততোধিক বয়স্কদের জন্য উন্মুক্ত করা হয়। সারাবিশ্বে বর্তমানে এই ওয়েবসাইটটি ব্যবহার করছেন ৩০০ মিলিয়ন কার্যকরী সদস্য।
ফেইসবুক তার চলার পথে বেশ কিছু বাধার সম্মুখীন হয়েছে। সিরিয়া, চায়না এবং ইরান সহ বেশ কয়েকটি দেশে এটা আংশিকভাবে কার্যকর আছে। এটার ব্যবহার সময় অপচয় ব্যাখ্যা দিয়ে কর্মচারীদের নিরুৎসাহিত করে তা নিষিদ্ধ ঘোষনা করা হয়েছে। ফেইসবুক ওয়েবসাইট কে আইন জটীলতায় পড়তে হয়েছে বেশ কয়েকবার জুকেরবার্গের সহপাঠী কর্তৃক, তারা অভিযোগ এনেছেন যে ফেইসবুক তাদের সোর্স কোড এবং অন্যান্য বুদ্ধিবৃত্তিক সম্পত্তি আত্মসাৎ করেছে।
এক নজরে ফেইসবুক :-
প্রতিষ্ঠাকাল :- ক্যাম্ব্রিজ, ম্যাসাচুসেটস (৪ ফেব্রুয়ারী, ২০০৪)
প্রধান কার্যালয় :- পাওলো আলটো, ক্যালিফোর্নিয়া *ডাবলিন, আয়ারল্যান্ড (ইউরোপ, আফ্রিকা ও মধ্য প্রাচ্য কার্যালয়)
মুখ্য ব্যক্তি :-
মার্ক জুকেরবার্গ, প্রতিষ্ঠাতা এবং প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা
ডাস্টিন মস্কোভিতস, সহ-প্রতিষ্ঠাতা
শেরিল স্যান্ডবার্গ, প্রধান পরিচালন কর্মকর্তা
ম্যাট কোহলার, ভাইস প্রেসিডেন্ট পণ্য ব্যবস্থাপনা
ক্রিস হিউজ, সহ-প্রতিষ্ঠাতা
আয় :-৩০ কোটি USD (২০০৮ প্রায়)
মোট আয় :- ৫ কোটি USD (২০০৮ প্রায়)
কর্মীসংখ্যা :- ৯০০+ (নভেম্বর ২০০৮)
ওয়েবসাইট :- www.facebook.com
সাইটের ধরণ :- সামাজিক আন্তঃযোগাযোগ ব্যবস্থা
ভাষা :-
বাংলা, Catalan, Chinese (সাধারণ), Chinese (হংকং), Chinese (তাইওয়ান), Czech, Danish, Dutch, English (মার্কিন), English (ব্রিটিশ), English (Pirate), Filipino, Finnish, French, German, Greek, Hungarian, Indonesian, Italian, Japanese, Korean, Malay, Norwegian, Polish, Portuguese, Portuguese language(ব্রাজিলীয়), Romanian, Russian, Slovene, Spanish, Swedish, Thai, Turkish, Welsh

ব্যাটারির যত্ন নেওয়ার কিছু টিপস-

ব্যাটারির ভালভাবে যত্ন নিতে পারলে অনেকদিন টেকে। তাই, আজকে আমার টিপসগুলোর সাহায্যে আপনার সামান্য কিছু হলেও উপকার হবে।

ব্যাটারির যত্ন নেওয়ার টিপসঃ 
১) এমন কোন জায়াগায় আপনার মোবাইলটি রাখবেন না যেখানে ব্যাটারিটি বারবার গরম হয়ে যায়।
২) কিপ্যাড টোন ও ভাইব্রেসন বন্ধ রাখলে ব্যাটারির চার্জ বেশি সময় থাকবে। তাই, চেষ্টা করবেন  কিপ্যাড টোন ও ভাইব্রেসন বন্ধ রাখতে।
৩) ব্যাটারিতে কোন কিছু দিয়ে আঘাত করা বা পানিতে পড়ে যাওয়া থেকে সতর্ক থাকবেন।
৪) অনেকেই মোবাইল এ গেম খেলতে পছন্দ করেন। তবে, গেম খেললে মোবাইল এর চার্জ তারা তারি শেষ হয় ও ব্যাটারির লাইফটাইম কমে যায়।
৫) মোবাইল সেটের ডিসপ্লে এর ব্রাইটনেস(উজ্জ্বলটা) কমিয়ে রাখা উচিত। কিন্তু, এত কমাবেন না যাতে চোখের ক্ষতি করে।
৬) মোবাইলে কোন অপ্রয়োজনীয়ও প্রোগ্রাম চালু থাকে খুঁজে খুঁজে সেটা বন্ধ করে দিন।
৭) মোবাইল এ অযথা ব্লুটুথ, জিপিএস ইত্যাদি অপশন চালু রাখবেন না।

Opera Mini তে বাংলা পেজ দেখুন.মোবাইলে বাংলা ভাষা না থাকলেও

আমরা মোবাইলে ইন্টারনেট ব্যাবহার করি অনেকে কিন্তু অনেকের মোবাইলে বাংলা ভাষা না থাকায় বাংলা সাইট গুলো দেখতে সমস্যা হয়.এই সমস্যার জন্য একটা সমাধান জানাচ্ছি যারা জানেনা তাদের জন্য.Opera Mini ব্যাবহার করি অনেকে শুধু একটা কমেন্ট দিয়ে কিছু বদল করে দেখতে পারেন বাংলায় যে কোন বাংলা ওয়েব সাইট.এর জন্য আপনাকে যা করতে হবে..প্রথমে Opera Mini ওপেন করে এড্রেস এ লিখতে হবে..Opera:config তারপর আপনার সামনে একটি পেজ আসবে তার একদম নিচে লেখা আছে Use bitmap fonts for complex scripts.তার পাশে No কে Yes করে Save করুন.ব্যাস হয়ে গেল…এখন আপনি যে কোন বাংলা ওয়েব পেজ দেখতে পারবেন যেমন…সমাচার.ফেসবুক.বাংলা খবরের কাগজ…
আশাকরি আনেকের ভাল লাগবে আর ভাল লাগলে মন্তব্য করতে ভূলবেন না……

মঙ্গলবার, ১৭ জুলাই, ২০১২

ব্লগিং ধারনাঃ



                          
প্রাত্যহিক জীবনের কিছু ঘটনা অথবা কোনো একটি নির্দিষ্ট ঘটনা নিয়ে ধারাবাহিকভাবে লিখা বা কোনো একটি নির্দিষ্ট বিষয়ের ওপর ধারাবাহিকভাবে লিখার মাধ্যমে ইন্টারনেটে সবার সঙ্গে শেয়ার করাকে ব্লগিং বলে
ব্লগিং-এর প্রকারভেদ : সাধারণ ব্লগিংয়ের কোনো প্রকারভেদ নেই, কিন্তু ব্লগিং করার উদ্দেশ্য বিবেচনা করলে ব্লগিংকে দুভাবে ভাগ করা যায়_ ব্যক্তিগত বা অলাভজনক ব্লগ নির্দিষ্ট বিষয়ের ওপর ব্লগ
Blogger.com : এটি হচ্ছে জনপ্রিয় সার্চ ইঞ্জিন Google-এর একটি অঙ্গ-প্রতিষ্ঠান। তবে Google এটি তৈরি করেনি। ১৯৯৯ সালের আগস্টে সানফ্রান্সিসকোতে Pyra Labs নামের একটি প্রতিষ্ঠান সর্বপ্রথমBlogger.com তৈরি করে। এটি খুব অল্প সময়ের মধ্যেই জনপ্রিয় হয়ে ওঠে। কিন্তু অর্থাভাবে তারা বিপত্তিতে পড়ে। ২০০২ সালে Blogger.com এর যখন কয়েক লাখ ব্যবহারকারী তখন Blogger.com -কে  Google  কিনে নেয়। এরপর থেকে Google Blogger.comএক হয়ে কাজ করছে। বর্তমানে এর ইউজার সংখ্যা কয়েক কোটি
Blogspot– অ্যাকাউন্ট তৈরি করা : Blogspot– একটি ফ্রি ব্লগ খোলার জন্য প্রথমে www.bloger.com প্রবেশ করুন। পেজটিতে আপনার প্রয়োজনীয় ইনফরমেশন দিয়ে পূরণ করতে হবে। প্রথমেই E-mail address-এর জায়গায় জি-মেইল এড্রেস দিন। Retype email address–এর জায়গায় ওই জি-মেইল এড্রেসটি আবারও লিখুন। এরপর Enter-a password- জি-মেইল অ্যাকাউন্টের পাসওয়ার্ডটি দিন। Retype password- আগের পাসওয়ার্ডটি হুবহু আবারও লিখুনDisplay name-এর জায়গায় নামের যে কোনো এক অংশ লিখুন। Email notifications-এর পাশের চেকবঙ্ েক্লিক করুন। এরপর  Birthday বা জন্ম তারিখটি লিখুন। word varification যে প্যাঁচানো অক্ষরগুলো রয়েছে সেগুলো হুবহু নিচের বঙ্ েটাইপ করুন।Acceptance of terms-এর পাশের চেকবঙ্ েক্লিক করুন। Continue Click করুন
এখানে Blog Title–এর জায়গাটি আপনার ব্লগিংয়ের জন্য একটি নাম বা টাইটেল লিখুন। এরপর Blog Address–এর জায়গায় যে ফাঁকা বঙ্টি রয়েছে সেখানে ব্লগিংয়ের এড্রেস কি হবে সেটি দিন। এই বঙ্ এমন একটি ওয়ার্ড দিতে হবে যা দিয়ে আগে কখনো Bloger.com- অ্যাকাউন্ট করা হয়নি। অর্থাৎ ব্লগের এড্রেসটি হবে এরকম http://word.blogspot.com এখানে word-এর জায়গায় আপনার দেওয়া ওয়ার্ডটি হবে। Continueক্লিক করুন। যে পেজটি আসবে সেখান থেকে আপনার ব্লগের একটি Theme/Template পছন্দ করুন। এবার your blog has been created নামে একটি পেজ আসবে। ব্যস Blogspot- হয়ে গেল আপনার অ্যাকাউন্ট